বোধিবৃক্ষের তল

বোধিবৃক্ষের তল

চিরঞ্জিত ভাণ্ডারী

ভাত-ঘরের দিক থেকে তেমন খ্যাতিমান নয়
যা আসে তা দিয়েই দিব্যি কেমন অভিমান শূন্য হয়ে
জল ভাঙতে ভাঙতে এগিয়ে যায় নৌকো
পাখির গান পুটুস ফুলের ঠোঁটে আলোর ঝিলিক
গড়িয়ে পড়া ঝর্ণা নেচে উঠে উৎসাহ দেবার আনন্দে।

বসতে দাও ধুলোর আসনে,বসতে দাও বস্তা বিছিয়ে
অথবা কোন ঘাস জমির নাভিতট
ভীষণ কাছাকাছি হই,ভাবি বিভাজন রেখা প্রকট হলে
যে শালিখ এসে আমার হাতে দিয়ে গেল ধানের ঘ্রাণ
সে কি কখনো বসতো আমার পাশে।

বড়ই সৌভাগ্যবান আমি
রাস্তায় নামলে বৃষ্টি আমাকে ভেজায়,জ্যোৎস্না আমাকে শান্তি দেয় অপূর্ব নিক্কনে
মাটি আমাকে টানে প্রেমের সবুজায়নে,
আসলে কবিকে যেখানেই বসতে দাও না কেনো
সে খানটাই বোধিবৃক্ষের তল হয়ে যায়
পাঠক শাখা প্রশাখা পত্র পুষ্প হয়ে ঝুমঝুমি বাজায়।

Facebook
Twitter
LinkedIn

Privious Cover Stories

মোসলেম মিঞার কড়চা

সঞ্জীব কুমার সাহা গল্পটা রাজবিহারের। রাজবিহার জেলায় এগারোটা ব্লকের অন্যতম হল চুয়াডাঙ্গা উন্নয়ন ব্লক। কাছেই আন্তর্জাতিক সীমান্ত। তো এই চুয়াডাঙ্গা ব্লকের অফিসে মোসলেম মিয়া নামে

Read More »